আজ ১ অক্টোবর ২০১১ সাল সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক) এর ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ উপলক্ষে সকল আন্তর্জাতিক বেতারের কর্মকর্তা কর্মীবৃন্দ, বেতারের শ্রোতাবন্ধু, ডিএক্সার, মনিটর, ওয়েবসাইটের পাঠক, ফেইসবুক বন্ধু এছাড়া ওয়েবসাইটে আপনারা যারা নিয়মিত ভিজিট করছেন তাদের সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। উল্লেখ্য ১৯৯৭ সালের এই দিনে সিগন্যাল ইন্সপেক্টর অফিস, সিগন্যাল কেবিন, বাংলাদেশ রেলওয়ে, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ থেকে যাত্রা শুরু করে এই শ্রোতা ক্লাবটি। >>> দিদারুল ইকবাল (সম্পাদক ও প্রকাশক), ডিএক্সীং নিউজ

Jan-Feb/2009 Issue

মাসিক ডিএক্সীং নিউজ

জানুয়ারী-ফেব্রুয়ারী২০০৯

প্রথম পাতা

চীন আন্তর্জাতিক বাংলা বিভাগের ৪০ বছর পূর্তিতে-

ঢাকায় অন্তরঙ্গ মতবিনিময় সভা

ডয়চে ভেলে শিঘ্রই এফ.এম. এ আসবে

ঢাকায় ডয়চে ভেলের ৪র্থ শ্রোতা সম্মেলনে ডয়চে ভেলের দক্ষিণ এশিয়া বিভাগের প্রধান গ্রেহেম লুকাস

শেষ পাতা

চীন আন্তর্জাতিক বেতারের প্রতিনিধিদল ও বাংলাদেশ বেতারের মধ্যে-

এফ.এম প্রকল্প নিয়ে স্মারক স্বাক্ষরিত

চীন আন্তর্জাতিক বেতার বাংলা বিভাগের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে-

ঢাকায় আনন্দঘন উদযাপনী অনুষ্ঠান

ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগের ৩৪ বছর উপলক্ষে-

একুশের চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা এবং তাছলিমা আক্তার লিমার একক চিত্রপ্রদর্শনী

সম্পাদকীয় যোগাযোগ

রেডিও শুনুন, বিশ্বকে জানুন- বাংলা অনুষ্ঠান প্রচারের সময় সূচী

বিজ্ঞপ্তী

৬ষ্ঠ পাতা

বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের শ্রোতা সংগঠক, ডিএক্সার এবং শ্রোতাদের ব্যাপক অনুরোধ ও দাবীর পর-

এই প্রথমবারের মত একুশে বইমেলায় ডয়চে ভেলে

ডিএক্সীং নিউজ সম্পাদকীয় বোর্ড

সপ্তম পাতা

চীন আন্তর্জাতিক বেতার-শান্ত মারিয়াম প্রচার কনফুসিয়াস ক্লাসরুম প্রতিষ্ঠা হয়েছে

সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক) প্রতিষ্ঠার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

  • পরিবর্তিত বর্তমান নাম:
    (বাংলায়) সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক)
    (ইংরেজীতে) South Asia Radio Club (SARC)
  • ক্লাবের নাম এবং মনোগ্রাম বা লোগো পরিবর্তনের জন্য জরিপ পরিচালনার তারিখ:
    ০১ জানুয়ারী’২০০৮ সাল থেকে ১৫ই ফেব্রুয়ারী’২০০৮ তারিখ পর্যন্ত।
  • সার্ক এর মনোগ্রাম বা লোগো:
  • সার্ক মনোগ্রামের ডিজাইনার:
    মোহাম্মদ দিদারুল আলম (দিদারুল ইকবাল)
  • সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক) এর অফিসিয়েল কার্যক্রম শুরু:
    ১৮ই ফেব্রুয়ারী-২০০৮ সাল।
  • পরিবর্তিত পূর্বের নাম:
    ওয়ার্ল্ড রেডিও ডিএক্স-লিসনার্স ক্লাব বাংলাদেশ (ডব্লিউ.আর.ডিএক্স.এল.সি.বি)
  • যে নামে ক্লাবের প্রথম যাত্রা শুরু:
    ওয়ার্ল্ড রেডিও ডিএক্স-লিসনার্স ক্লাব, চট্টগ্রাম (ওরেডিলিকা)
  • ক্লাব প্রতিষ্ঠার তারিখ:
    ০১ অক্টোবর-১৯৯৭ সাল
  • ওরেডিলিকা এর মনোগ্রাম বা লোগো:
  • ওরেডিলিকা মনোগ্রাম বা লোগোর ডিজাইনার:
    মোহাম্মদ দিদারুল আলম (দিদারুল ইকবাল)
  • ক্লাবের প্রথম সদস্য সংখ্যা:
    ২ (দুই) জন
  • প্রথম দুই সদস্য:
    মোহাম্মদ দিদারুল আলম (দিদারুল ইকবাল),
    ঠিকানা: উত্তর পূর্ব হরিশপুর, সন্ধীপ, চট্টগ্রাম-৪৩০০। এবং
    এম.ফোরকান,
    ঠিকানা: ফতেয়াবাদ, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম।
  • যেখান থেকে ক্লাবের প্রথম যাত্রা:
    সিগন্যাল ইন্সপেক্টর অফিস, সিগন্যাল কেবিন,
    বাংলাদেশ রেলওয়ে, চট্টগ্রাম-৪০০০, বাংলাদেশ।
  • ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক:
    মোহাম্মদ দিদারুল আলম ওরফে দিদারুল ইকবাল
  • বেতারের প্রতি প্রথম আকর্ষণ:
    দিদারুল ইকবাল এর বয়স তখন ৪ কি ৫ বছর। বাবার এক ব্যান্ডের সাদা রঙের একটি রেডিও নিয়ে প্রতিদিন গলায় ঝুলিয়ে ছোট বোনদের সাথে খেলাধূলা করলেও তখন বেতারের গুরুত্ব সম্পর্কে তেমন কোন ধারণায় ছিলোনা। তবে ১৯৯১ সালের ২৯শে এপ্রিল প্রলঙ্ককারী ঘূর্ণিঝড় এর মহাবিপদ সম্পর্কে বাংলাদেশ বেতার থেকে প্রচারিত রাত ১২টা কি ১২:৩০ টার সময় বিশেষ সংবাদ শুনছিলেন জেঠাতো ভাই এর তিন ব্যান্ডের ন্যাশনাল রেডিওতে। বিশেষ খবরের শেষ কথাটি ছিলো বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়টি এখন বাংলাদেশের উপকূলীয় দ্ধীপ গুলিতে আঘাত হানছে উপকূলীয় অঞ্চলের সকল জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যেতে বলা হয়েছে। খবর শেষ হতে না হতেই দিদারুল ইকবাল কৌতহল বশত বারান্দার পিছনে তাকিয়ে দেখেন তাদের ঘরের ভেতরে সাগরের পানি ধেয়ে আসছে। তখন তার চিৎকারে পরিবারের সকলে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন জীবন বাচানোর জন্য। আর ঐ সময় বাংলাদেশ বেতার থেকে প্রচারিত বিশেষ খবরটি তাকে প্রচন্ড ভাবে আলোড়িত করে। বলা যায় তখনি তিনি বেতার বা রেডিও’র প্রতি দূর্বল হয়ে পরেন। যা তার জীবনের একমাত্র সঙ্গী বা বিপদের বন্ধু হিসেবে স্থান করে নেয়। কারণ বেতারের সতর্ক সংবাদটিই তার পরিবারের সকলকেই জীবন রক্ষার পথ দেখিয়ে দেয়। কেননা তার পরিবারের সকলেই সংবাদ শুনার পর মহা বিপদের কথা আচ করতে পেরে ঘরের ভেতর থেকে বের হয়ে ঘরের টিনের চালায় আশ্রয় নেন এবং নিশ্চিত মৃত্যূর হাত থেকে সেদিন বেচে যান। ভোরের দিকে বন্যার পানি নেমে গেলে তারা দেখতে পান ঐ ঘরের ভেতর পাশের বাড়ীর প্রায় ১৫ জন লোক মৃত অবস্থায় আটকা পরে রয়েছে যাদের মধ্যে নারী, শিশু, বৃদ্ধা, যুবক রয়েছে। সেই থেকে বেতারের সাথে তার নিভিড় একটা সম্পর্ক বা প্রেম গড়ে উঠে।
  • বেতারের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার স্বপ্ন:
    ১৯৯১ সাল থেকে দিদারুল ইকবাল নিয়মিত বেতার শুনা শুরু করলেও বেতার কার্যক্রমের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত হওয়ার স্বপ্ন তিনি স্বপ্নেও ভাবেননি। এমনকি প্রধান শখ হিসেবেওনা। কিন্তু বর্তমানে বেতার কার্যক্রম এবং তার মধ্যকার যে সম্পর্ক তা তাকে বিস্মিত করে।
  • বেতার সংগঠন প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন যেভাবে হয়: অভ্যন্তরিন ও আন্তর্জাতিক বেতারের সাথে অনিয়মিত ভাবে চিঠি পত্রের মাধ্যমে যোগাযোগ থাকলেও বেতার সংগঠন প্রতিষ্ঠার সাহস, পরিকল্পনা বা মনোভাব কখনোই ছিলোনা দিদারুল ইকবাল’র। কারণ যারা বিভিন্ন বেতারে নিয়মিত চিঠিপত্র লিখে যোগাযোগ রাখছে এই ধরনের কোন শ্রোতার সাথে তার পরিচয় বা সম্পর্ক তখনো ছিলোনা। ১৯৯৭ সাল। চট্টগ্রাম নাসিরাবাদ টেকনিক্যালে পরিচয় হয় বেতার শ্রোতা হাটহাজারী ফতেয়াবাদের এম.ফোরকানের সাথে। শুরু হয় দুজনের মধ্যে বেতার সখ্যতা। দুজনের মধ্যে সম্পর্ক এমন পর্যায়ে তৈরী হয়েছে যে প্রতিদিনের আড্ডায় বিভিন্ন বেতারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা না করলেই যেন দুজনের রাত ও দুপুরের ভাত হজম হতোইনা। এবার অন্যরকম সম্পর্ক। দুজনেই এত ঘনিষ্ঠ হয়েছিলো যে শুরু হয় উভয়ের বাসায় আসা যাওয়া। সম্পর্ক যখন অনেক গভীরে তখন বেতার সংগঠন প্রতিষ্ঠার বিষয়ে দিদারুল ইকবাল এর চিন্তা ধারা পাল্টে যায়। তিনি এম.ফোরকানের কাছে প্রস্তাব রাখলেন চট্টগ্রামে অবস্থিত যত বেতার শ্রোতা রয়েছে তাদের নাম ঠিকানা সংগ্রহ করে তাদের সাথে যোগাযোগ করে চট্টগ্রাম শহরে একটি বেতার সংঘ প্রতিষ্ঠা করবেন। যেই কথা সেই কাজ। খুজে বের করা হলো ৪/৫ জন বেতার শ্রোতা বন্ধুকে। বিশ্ব ব্যাপী বেতারের গুরুত্ব ও তার জনপ্রিয়তা সম্পর্কে বুঝিয়ে দিতে সেই সাথে বেতারকে সু-সময় ও দূ৪সময়ের প্রধান বা একমাত্র বিশ্বস্ত বন্ধু বা গণমাধ্যম হিসেবে চিহ্নিত করতে এবং আধুনিক যুগেও বেতার বিপ্লব ঘটানোর অঙ্গীকার নিয়ে ১৯৯৭ সালের ১ অক্টোবর সর্ব প্রথম বন্দর নগরীতে দিদারুল ইকবাল প্রতিষ্ঠা করেন ওয়ার্ল্ড রেডিও ডিএক্স-লিসনার্স ক্লাব, চট্টগ্রাম (ওরেডিলিকা)। শুরু হয় বাংলাদেশ বেতার ও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বেতারের সাথে “‍ডিএক্সীং সেতুবন্ধন”। এই বেতার সংগঠন প্রতিষ্ঠায় দিদারুল ইকবাল এর অন্যতম সহযোগী বন্ধু ছিলেন চট্টগ্রাম হাটহাজারী থানার এম.ফোরকান ও উজ্জল দাশ। প্রাথমিক অবস্থায় এই সংগঠনের কার্যক্রম শুধুমাত্র চট্টগ্রাম শহর ভিত্তিক শুরু করা হয় কিন্তু ১৯৯৯ সালের শেষের দিকে সংগঠনের ব্যাপকতা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পরলে পরে তা “ওয়ার্ল্ড রেডিও ডিএক্স-লিসনার্স ক্লাব বাংলাদেশ” বা WRDXLCB নামে তার কার্যক্রম শুরু করে। শুরু হয় ক্লাবের জেলা, থানা, ইউনিয়ন, গ্রাম, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক কার্যক্রম। ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে WRDXLCB’র শাখা প্রশাখার পরিধি। বিগত এক দশকে WRDXLCB তার সাংগঠনিক আদর্শ ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে শ্রোতাদের পাশাপাশি সমাজের নিন্মবিত্ত থেকে শুরু করে উচ্চবিত্ত পর্যন্ত সকলের কাছাকাছি যেতে এবং সাংগঠনিক বার্তা পৌছে দিতে চেষ্টা করেছে। WRDXLCB’র সাংগঠনিক কার্যক্রম গুলি সর্বস্তরের মানুষের কল্যাণে তাদের কাছে যাতে আরো সহজ ও সরল ভাবে যেতে পারে এবং বাংলাদেশের বাহিরেও সংগঠনিক কর্মপরিধির বিস্তার ঘটাতে পারে সেই লক্ষ্যে WRDXLCB’র বর্তমান নাম ও মনোগ্রাম বা লোগো পরিবর্তন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। যেহেতু এটি একটি বেতার সংগঠন এবং শ্রোতারাই এই সংগঠনের প্রাণ তাই গত ০১ জানুয়ারী’২০০৮ থেকে বিশেষ এক জরিপের মাধ্যমে শ্রোতাদের অংশগ্রহণ ও পছন্দের আনুপাতিক হার নির্ণয় করে নতুন নাম ও মনোগ্রাম নির্বাচন করা হয়। ফলে এখন WRDXLCB’র পরিবর্তিত নতুন নাম “সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক)” নতুন সম্ভাবনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে আগামীর পথে। “সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক)” তার পূর্বের সাফল্যের ধারকে সমুন্নত রেখে অপার সম্ভাবনাকে জয় করার লক্ষ্যে গত ১৮ই ফেব্রুয়ারী’২০০৮ তারিখ থেকে তার দাপ্তরিক কার্যক্রম শুরু করে। “সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক)” তার ব্যানারে বাংলাদেশ থেকে যে কার্যক্রম শুরু করেছে তা দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে পরবর্তিতে এশিয়া মহাদেশে এভাবে পর্যায়ক্রমে পৃথিবীর প্রতিটি মহাদেশে তার সাংগঠনিক কার্যক্রম এগিয়ে নিতে চাই বা এগিয়ে নিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর।
  • সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক) এর সাংগঠনিক কার্যক্রমের এলাকা সমূহ:
    > শহর, > উপশহর, > থানা, > স্কুল, > কলেজ,
    > বিশ্ববিদ্যালয়, > ইউনিয়ন, > গ্রাম, > চর,
    > সমুদ্র উপকূলীয়, > নদী উপকূলীয়, > পার্বত্য অঞ্চল
  • সাউথ এশিয়া রেডিও ক্লাব (সার্ক) এর সাংগঠনিক কার্যক্রমের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য: ১) বেতারের শিক্ষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির উন্নয়নে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করা, ২) বাংলাদেশের সর্বত্র অঞ্চলভিত্তিক শ্রোতা জরিপের মাধ্যমে শ্রোতা সংখ্যা বাড়ানো, ৩) শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, রাজনীতি, সমাজসেবা প্রভৃতি ক্ষেত্রে অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্বদের জীবনী ও তাদের সৃষ্টিকর্ম সম্পর্কে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তুলে ধরা এবং সংবর্ধনা দেওয়া, ৪) বাঙ্গালীর অহঙ্কার মুক্তিযুদ্ধে বেতার কেন্দ্রের ভূমিকা তুলে ধরা, ৫) বেতারের শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি তথা সার্বিক উন্নয়নে সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, মেলা প্রদর্শনী, লোকজ মেলার আয়োজন করা, ৬) বেতার ডিএক্সীং কর্মকান্ডে নিয়োজিত ব্যক্তিদের প্রতিভা বিকাশ ও উন্নয়নে সাহায্য করা, ৭) নবীণ শ্রোতাদের বেতারে চিঠিপত্র লেখার নিয়মাবলী সম্পর্কে প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করা এবং নতুন নতুন ডিএক্সার সৃষ্টি করা, ৮) বাৎসরিক শ্রোতা জরিপের পর শ্রোতা সম্মেলনের আয়োজন করা, ৯) প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জনে বুলেটিন, সাময়িকী, পত্রিকা, ম্যাগাজিন ইত্যাদি প্রকাশ করা, ১০) বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জ্ঞানের উন্মেষ ঘটানোর জন্য বিভিন্ন কুইজ, রচনা, বই পড়া, কবিতা লিখা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা এবং সৃজনশীল মেধা বিকাশের জন্য চিত্রাংকন, ক্রীড়া, সংগীত, নৃত্য, অভিনয় ইত্যাদি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা, ১১) সামাজিক বা বিভিন্ন মানবসেবামূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, যেমন- সেচ্চায় রক্তদান, গণশিক্ষা, নারী ও শিশু শিক্ষা, পরিবার পরিকল্পনা ও স্বাস্থ্য সেবা, স্কাউটিং, বিভিন্ন দূযোর্গপূর্ণ এলাকায় ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ, সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের জন্ম নিবন্ধন করণ এবং সনদপত্র বিতরণে সহযোগিতা, বৃক্ষরোপন, গণসচেতনতামূলক কার্যক্রম যেমন- এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধ, এসিড নিক্ষেপ প্রতিরোধ, যৌকুত প্রথা প্রতিরোধ, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, নারী ও শিশু পাচার বন্ধ, ঝুকিপূর্ণ শিশু শ্রম বন্ধ, ধূমপান ও মাদকের বিরুদ্ধে না, পরিবেশ রক্ষা ইত্যাদি, এছাড়া প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালন করা, যেমন- ২ জানুয়ারী বিশ্ব জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন দিবস, ২১শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, ৮ই মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস, ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস, ৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস, ১লা মে বিশ্ব শ্রমিক দিবস, ১৫ই মে আন্তর্জাতিক পরিবার দিবস, ২৬শে মে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস, ২৮শে মে নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস, ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস, ১১ই জুলাই বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস, ৫ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক শান্তি দিবস, ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক স্বাক্ষরতা দিবস, অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার বিশ্ব শিশু দিবস, ২৫শে নভেম্বর আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিবাদ দিবস, ১ ডিসেম্বর বিশ্ব এইডস দিবস, ১০ ডিসেম্বর মানবাধিকার দিবস এবং ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস ছাড়াও অন্যান্য ধর্মীয় উৎসব পালন করা ইত্যাদি।
  • রেডিও ক্লাবের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে যারা বিভিন্ন সময়ে উপস্থিত ছিলেন এবং ক্লাবের কর্মকান্ড পরিদর্শন করেছেন: বাংলাদেশ সরকারের সাবেক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রি মীর মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আলহাজ্ব এ.বি.এম.মহিউদ্দিন চৌধুরী, বাংলাদেশস্থ চীনের রাষ্ট্রদূত মি.চাইশি, চীনাদূতাবাসের সাংস্কৃতিক কাউন্সেলর মাদাম রেনশিওঝি, মহাসচিব ইয়াওপলাই, এটাশি মিস জিন, চীন আন্তর্জাতিক বেতার বাংলা বিভাগের পরিচালক মাদাম ইয়ু কোয়াং য়ুএ, উপ-পরিচালক চিয়াং চিং ছেং, সি.আর.আই.লিসনার্স ক্লাব বাংলাদেশ এর মহাসচিব জিল্লুর রহমান জিলু, বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম কেন্দ্রের আঞ্চলিক পরিচালক নারায়ন চন্দ্র দাস, বাংলাদেশ বেতার রাঙ্গামাটি কেন্দ্রের আঞ্চলিক পরিচালক মমতাজ আলী খান, বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম কেন্দ্রের উপ-আঞ্চলিক পরিচালক জুলফিকার কোরাইশি, বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম কেন্দ্রের প্রকৌশলী আবু তাহের রায়হান, এ্যাডভেন্টিস্ট ওয়ার্ল্ড রেডিও আশার বাণীর পরিচালক স্বপিন বনোয়ারী এবং বার্ণাড অসিম বৈদ্য, প্রযোজক ফিলিপ পান্ডে, টেকনিশয়ান ববি সরকার, দৈনিক বীর চট্টগ্রাম মঞ্চের সম্পাদক সৈয়দ উমর ফারুক, চট্টগ্রামের দৈনিক কর্নফুলীর সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার মাহাবুবুল মাওলা রিপন, চট্টগ্রাম হালিশহর নজরুল সঙ্গীত নিকেতনের পরিচালক ও বাংলাদেশ রেডিও টেলিভিশনের তালিকাভূক্ত সঙ্গীত শিল্পী আফতাব উদ্দিন ডিকেন্স, সাপ্তাহিক আলোকিত চট্টগ্রামের সম্পাদক জামাল উদ্দিন, চট্টগ্রামের মাসিক সোনালী সন্ধীপ পত্রিকার সম্পাদক সাহাদাত হোসেন আশরাফ, লায়ন্স ক্লাব অব বাংলাদেশ চট্টগ্রাম জেলার জোন চেয়ারম্যান লায়ন মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, চট্টগ্রাম সিটিকর্পোরেশনের ওয়ার্ড কমিশনার ছিদ্দিক আহমেদ চৌধুরী, লায়ন মোহাম্মদ হোসেন, মিসেস ফেরদৌস আরা, বিবিসি বাংলাদেশ সংলাপ ওয়ার্ল্ড সার্ভিস ট্রাস্টের ম্যানেজার এলিস্টার লসন, বিবিসি বাংলা বিভাগের মার্কেটিং ম্যানেজার ফজলুল হক বাবু প্রমূখ।
















blog comments powered by Disqus